d

Pages

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Wednesday 8 November 2017

দাঁতের পোকা লক্ষণ ও প্রতিরোধ


দাঁতে গর্ত বা ক্যাভিটি সম্পর্কে আমাদের ধারণা আছে। এ ধরনের সমস্যা অনেকেরই হয়। তবে দাঁতে পোকা লাগার কারণে গর্ত হয় বলে অনেকে মনে করেন। অথবা দাঁতে পোকা হয়েছে বলে মনে করেন। এ নিয়ে আমাদের চিন্তার শেষ থাকে না। একবার ভাবুন তো, দাঁতের যতটুকু অংশ দেখা যায় সেখানে যদি পোকা সাইজের কোনো কিছু থাকে তাহলে কী হতে পারে?
সুখবর হচ্ছে, দাঁতে পোকা থাকার কোনো উপস্থিতি বিজ্ঞানীরা পাননি। দাঁতে পোকা হয় এ বিষয়টি আসলে ভ্রান্ত। তাহলে অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে দাঁতে যদি পোকা না থাকে তাহলে এই গর্ত হয় কেন?

ক্যালসিয়ামের প্রাকৃতিক উৎসগুলো



আমাদের শরীরের ৯৯% ক্যালসিয়াম সংরক্ষিত হয় হাড় ও দাঁতে। বাকি ১% পাওয়া যায় রক্ত, পেশী এবং কোষীয় তরলে। ক্যালসিয়াম প্রয়োজন হয় পেশীর সংকোচনের মাধ্যমে অঙ্গের চলনে, হৃদপিন্ডের সংকোচনে, রক্ত জমাট বাঁধায়, হরমোনের নিঃসরণে এবং এনজাইম তৈরিতে। এবং স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমে বার্তা পাঠাতেও কাজ করে ক্যালসিয়াম।
বিভিন্ন বয়সের মানুষের ক্যালসিয়ামের চাহিদা বিভিন্ন হয়, যেমনঃ
১ থেকে ৯ বছর বয়সের বাচ্চাদের দৈনিক ৬০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা প্রয়োজন
১০ বছর ও তার চেয়ে বেশি বয়সের শিশুদের দৈনিক ৮০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা প্রয়োজন। কিশোর অবস্থা পর্যন্ত এই পরিমাণ ক্যালসিয়াম প্রয়োজন হয়।
স্বাভাবিক পূর্ণবয়স্ক নারী ও পুরুষের দৈনিক ৬০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন।

জিরা খেয়ে ১৫ দিনে মেদচর্বি একদম ঝরিয়ে ফেলুন

রান্নায় জিরার ব্যবহার নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। শুধুই যে রান্নায় সুগন্ধের জন্য জিরা ব্যবহার হয়, তা কিন্তু নয়। স্বাস্থ্যের কথা ভেবেও আমরা রান্নায় জিরা দিই। স্পাইসি এই মশালা যে আপনার শরীর থেকে বাড়তি মেদ ঝরাতেও ওস্তাদ, সে খোঁজ কি রাখেন?
হাতের কাছে ক্যালেন্ডার থাকলে, জাস্ট দিনটি দেখে নিয়ে গোল্লা পাকান। ধৈর্য ধরে ১৫টি দিন দেখুন। এর মধ্যে রোজ নিয়ম করে এক চামচ গোটা জিরা খেয়ে ফেলুন। একদিনও বাদ দেবেন না। তার আগে আর একটি কাজ আপনাকে করতে হবে। নিজের ওজন নিয়ে, লিখে রাখুন। ১৫দিন পর ফের ওজন নিন। নিজেই অবাক হয়ে যাবেন।

অ্যাসিডিটির ১২টি ঘরোয়া চিকিৎসা

পাকস্থলীর গ্যাস্ট্রিক গ্ল্যান্ড থেকে যখন অতিরিক্ত অ্যাসিড নিঃসরিত হয় তখনই মূলত অ্যাসিডিটি তৈরি হয়। এর ফলে পেটে গ্যাস উৎপাদন, দুর্গন্ধযুক্ত নিঃশ্বাস, পেট ব্যথা এবং আরো অনেক লক্ষণ দেখা যায়।
সাধারণত খাবার গ্রহণে অনিয়ম, না খেয়ে থাকা, অতিরিক্ত চা, কফি পান বা ধূমপান ও মদপানের কারণে অ্যাসিডিটি হয়। এর ফলে বুকে জ্বালাপোড়া এবং খাবার খাওয়ার সময় গলা দিয়ে অ্যাসিড উদগীরণের মতো সমস্যা দেখা দেয়।

রোগ নিরাময়ে মুলার কার্যকরীতা

মুলার ঝাঁঝ ওয়ালা গন্ধের কারণে অনেকে নাক কুঁচকে ফেলেন। তাই আর খাওয়া হয়ে ওঠে না। অথচ এই সবজিটি হতে পারে আপনার অসংখ্য রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
সহজলভ্য এবং পর্যাপ্ততা থাকায় আপনিও অনায়াসে খেতে পারেন অসাধারণ উপকারী এই সবজি।

ডায়াবেটিস প্রতিরোধে বাদাম

বাদাম প্রায়শই কোষ্ঠকাঠিন্য, শ্বাসযন্ত্রের রোগ, কাশি, হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিস থেকে ত্রাণের জন্য একটি সুস্থ সমাধান হিসাবে ব্যবহার করা হয়। এটি স্বাস্থ্যকর চুল, ত্বক ও দাঁতের যত্নে রক্ষণাবেক্ষণ সাহায্য করে।
বাদাম দুধও স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ভাল। এর অনেক ভাল গুণাগুণ রয়েছে। প্রতিদিন বাদাম খেলে আপনার যে উপকার হবে তা নিম্নে আলোচনা করা হল

ঘুম থেকে উঠেই কাচা ছোলা খাওয়ার ১২ স্বাস্থ্য উপকারিতা

প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ‘এ’ প্রায় ১৯২ মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১ ও বি-২ আছে।

ফল খাওয়ার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়

ফলে প্রচুর পুষ্টি উপাদান থাকে যা আমাদের রোগমুক্ত থাকতে সাহায্য করে। ফল খেলে হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং হাইপারটেনশন হওয়ার ঝুঁকিও কমে। আমরা অনেকেই মনে করি ফল খাওয়া মানেই ফল কেনো, কাটো এবং মুখে পুরে দাও। কিন্তু এটা আসলে ফল খাওয়ার সঠিক উপায় নয়। কারণ ফল এর উপকারিতা পাওয়ার জন্য ফল খেতে হবে সঠিক সময়ে। হ্যাঁ, ফল খাওয়ারও নির্ধারিত সময় আছে যা অনেকেই জানেন না। সে বিষয়ে জেনে নিই চলুন।

তুলসী পাতা যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে

তুলসী একটি ঔষধি গাছের নাম। এটি সুগন্ধিযুক্ত, কটু তিক্তরস, রুচিকর। সর্দি, কাশি, কৃমি ও বায়ুনাশক এবং মূত্রকর, হজমকারক ও এন্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহৃত হয় তুলসী পাতা। বিশেষ করে কফের প্রাধান্যে যেসব রোগ সৃষ্টি হয়, সে ক্ষেত্রে তুলসী বেশ ফলদায়ক। তবে উদ্ভিদটির আরও নানা গুণ সম্পর্কে হয়তো অনেকেরই অজানা। জেনে নেওয়া যাক, তুলসী পাতার নানা গুণ

কোরবানি ঈদে স্বাস্থ্য সচেতনতা

কোরবানির ঈদের অন্যান্য খাবারের সঙ্গে মূল আয়োজন হলো বিভিন্ন রকমের মাংস। সবারই প্রবল ইচ্ছা বেশি বেশি মাংস খাওয়া। খাবেন, কিন্তু চাই পরিমিতি জ্ঞান ও সংযম। চাই স্বাস্থ্য সচেতনতা।
কোরবানি ঈদের সচেতনতা নিয়ে পাঠকদের জন্য কিছু তথ্য দেয়া হলোঃ

আমবাত হওয়ার কারণ সমূহ

আমবাত ছড়িয়ে পড়ার কারণ নির্ণয় করাটা কঠিন। ত্বকে অদ্ভুত আকারের লালচে দাগ সৃষ্টি হয় আমবাত হলে। আমবাত হওয়ার সম্ভাব্য কারণ সমূহ জেনে নিই চলুন।

জ্বর সারাতে যে খাবারগুলো সাহায্য করে

অনেকেই জ্বরকে খুব একটা আমল দিতে চান না। কিন্তু জেনে রাখুন, জ্বর নিজে অসুখ না হলেও আসলে কিন্তু অসুখের লক্ষণ। তাই জ্বর হলে হেলাফেলা মোটেও চলবে না। জ্বরের মাঝে অনেক বেশি কাজে দেয় ঘরোয়া পথ্য ও সেবা। চলুন জেনে নেই এমন কিছু খাবারের কথা, যেগুলো জ্বরের মাঝে অত্যন্ত উপকারী।

পর্যাপ্ত ফল ও সবজি না খেলে যা হয়

সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পুষ্টি, ভিটামিন ও মিনারেল দরকার। আপনার যদি চলাফেরা করা বা কাজ করার মতো শক্তি না থাকে তাহলে আপনি সুস্থভাবে বেঁচে থাকবেন কী করে। এজন্য চাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ফলমূল ও সবজি খাওয়া।

ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে সাদা তিল! রয়েছে আরও বহু উপকারিতা

পৃথিবীর স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা এই উপকরণটিকে সেরা পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্য হিসেবে বিবেচনা করেন। এর বহুবিধ উপকারিতার কথা জানলে অবাক হতে হয়।

এই একটি ফলের রসেই গলবে কিডনির পাথর।

অপারেশন ছাড়াই গলবে কিডনির পাথর। শুধু একটি ফলের রসেই কিডনির পাথর দূর হবে! হ্যাঁ, ভুল দেখেননি।বিনা অপারেশনেই আধাকাপ লেবুর রসে কিডনির পাথর দূর হবে। প্রতি বছর পৃথিবীতে ক্যানসারের চেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয় কিডনির সমস্যায়। কিডনি সমস্যার সবচেয়ে বড় কারণ কিডনি স্টোন। অতিরিক্ত মাংস খেলেই বিপদ। কম পানি খেয়েছেন কী মরেছেন। কম সবজি খেলেও সমস্যা। বেশি নুন খাওয়া ক্ষতিকর। বংশগত কারণেও কিডনিতে পাথর হওয়ার আশংকা থাকে।